তৌহিদ হোসেন উজ্জ্বল, বাউফল ॥ ‘স্বামীর বাড়ি আগে খাইছে, নিরুপায় অইয়া আছিলাম বাপের এই ভিটায়। এহন হেইডাও লইয়া যাইতে আছে।’ -এভাবেই বললেন তেঁতুলিয়ার অব্যহত ভাঙনের কবল থেকে বসতঘর ও মালামাল সরিয়ে নেওয়ার মুহুর্তে পটুয়াখালীর বাউফলের ধুলিয়া গ্রামের মৃত. রশিদ হাওলাদারের স্ত্রী রাশেদা বেগম। প্রতিদিনই তেঁতুলিয়া গ্রাস করছে ভিটাবাড়িসহ ফসলী জমি। তেঁতুলিয়া নদীর অব্যহত ভাঙনে হারিয়ে যাচ্ছে ধুলিয়া ইউনিয়নের প্রায় সম্পূর্ণ এলাকা। অব্যাহত এই ভাঙনের গতি বাড়ছে বর্ষার শুরু থেকে। গত এক সপ্তাহে ভাঙনের ছোবলে বিলীন হয়েছে সোহরাব মৃধা, নিমু সাধু, কৃষ্ণ দাস, দুলাল ওঝা, ফারুক হাওলাদার, লিটন মৃধা, ইসমাইল হাওলাদার, জাকির গাজী, সোহল, ফিরোজ খান, রাশেদা বেগম, রুহুল আমিন শরীফ, শাহআলম হাওলাদার, কবির হাওলাার, রাকিব শরীফ, ফিরোজ খা, আরিফ শরীফ, হাবু মীরা, চান খা, ফোরকান শরীফ, সুমন হাওলাদার, রুমন হাওলাদার, সেকান সরদার, রুস্তম সরদারসহ প্রায় শতেক খানেক বসতভিটে। নদী গর্ভে চলে গেছে ধুলিয়া ঈদগাহ মাঠ, গনি মেম্বর বাড়ির জামে মসজিদ, নতুন বাজার জামে মসজিদ, চৌকিদার বাড়ি মসজিদ, খান বাড়ি ও মৃধা বাড়ির মসজিদ, লঞ্চঘাট যাত্রীছাওনী ও বাজারসহ বহু সামাজিক প্রতিষ্ঠান। হারিয়ে গেছে বাজারের ৩০-৩৫টি দোকান ও ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান। আগের বর্ষায় নদী ভাঙনের ছোবলে বিলিন হয়েছে ধুলিয়া গ্রামের আনছার আলী খা, বারু মিয়া, হালিম মিয়া, নুরু হাওলাদার, খালেক খা, ভূভন মন্ডল, মতি খলিফা, আব্দুল আলী মেম্বর, হুমায়ুন দেওয়ান, সুফিয়া বেগম, সবুজ হাওলাদার, রাজা মিয়াবাড়িসহ অর্ধশতাধিক বাড়ি, কয়েকশ’ পবিারের কয়েক হাজার একর কৃষি জমি। ভাঙনের কবলে ভূমিহীন হয়ে ২৩ নং ধুলিয়া এনকে সরকারি প্রাইমারি স্কুল মাঠে আশ্রয় নিয়েছে গনি হাওলাদার, মিন্টু দেওয়ান ও হারুন দেওয়ান, রিয়াজ চৌকিদার ও বশির হাওলাদারের পরিবার। আরসিসি রাস্তার পাশে আশ্রয় হয়েছে মোশারফ গাজী, সিরাজ মিয়া, আলতাফ হাওলাদারসহ অনেকগুলো পরিবারের লোকজনের। ভিটা-বাড়ি আর সহায়-সম্বল হারিয়ে পাশের এলাকায় নানা বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছেন সবুজ হাওলাদার। সবুজ হালাদারের মতো আত্মীয়-স্বজনের আশ্রয় কিংবা রাস্তার পাশেও বসতঘর নির্মাণের সামর্থ হারিয়ে অন্যের ঘরে ঘরে কামলা খেটে দিন পাড় করছেন মমতাজ বেগম, কালাম হাওলাদার, সুফিয়া বেগমের মতো কয়েকজন। অনেকেই করছেন মানবেতর জীবন-যাপন। কেউ কেউ আবার সাধ্য অনুযায়ী ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ছেন অন্য এলাকায়।
সরেজমিন বুধবার দুপুরের দিকে ভূক্তভোগি মৃত. রশিদ হাওলাদারের চল্লিশোধ স্ত্রী রাশেদা বেগমকে দেখা যায় ভাঙনের কবল থেকে বসতঘর সরিয়ে নেওয়ার পরে অবশিষ্ট মালামাল সরিয়ে সাময়িক আশ্রয় নেওয়া বাড়ির শেষ সীমানায় পুকুর পাড়ে স্তুপ করতে। কান্না জড়ানো গলায় তিনি বলেন, ‘এউককা দাবি, সরকার আমাগোর জন্য ব্লোক হালাইয়া নদীডার ভাঙন ফিরাইয়া দেউক।’ নদীপাড় থেকে মালামাল সরিয়ে নেওয়ায় ব্যাস্ত আবুল খান, ইলিয়াস ব্যাপারী, জাকির হোসেন নয়ন গাজী। কান্না ধরে রাখতে পারেননি ভাঙনের অবস্থা জানতে চাইলে ধুলিয়া দাখিল মাদ্রাসা সংলগ্ন ৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার খুরশিদ খানের ছেলে মৎস্য ব্যাবসায়ি আবুল খান। তিনি বলেন, ‘বসতঘর সরাইয়া নিয়ো রাস্তার পাশে ছাপরা দিয়ে থাকি ছেলে-মেয়ে নিয়ে। আল্লাহর কাছে কই, মহাশত্রুও যেন নদী ভাঙনের পরিস্থিতিতে না পড়ে।’ তিনি আরো জানান, সত্তর দশক থেকে তেতুঁলিয়ার অবাধ ভাঙ্গনে ভুমিহীন হয়েছেন অনেকে। পূর্ব-পুরুষের পেশা পাল্টে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়েছেন বিভিন্ন এলাকায়। কেউ বা করছেন মানবেতর জীবনযাপন।
অনুপায় হয়ে ২৩ নং এনকে সরকারি প্রাইমারি স্কুল মাঠে স্বামী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে নিয়ে ছাপরার ঘরে আশ্রয় নেওয়া আয়শা বেগম বলেন, ‘এক সময় চাষের জমি, পুকুর, গোয়ালঘর সব কিছু ছিল। নদীর ভাঙনে সব হারাইয়া এখন আমরা পথের ভিখারি। স্বামী এই ওয়ার্ডের মেম্বর। লজ্জা-শরমেও সব কথা কওন যায় না।’ তিনি জানান, ধুলিয়া উইনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড বিলিন হতে আর বাকি নেই। এভাবে ভাঙতে থাকলে অল্প সময়ের মধ্যেই নদী গর্ভে হারিয়ে যাবে ভাষা সৈনিক বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক সংসদ সদস্য (১৯৬৫-৭০) ন্যাপের সাধারন সদস্য বরেন্য রাজনৈতিক নেতা সৈয়দ আশরাফের কবরস্থানসহ আশ্রয় নেওয়া এই ২৩ নং ধুলিয়া এনকে সরকারি প্রাইমারি স্কুলটিও। হুমকীতে আছে ৩ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার ধুলিয়া দাখিল মাদ্রাসা, বারুজীবি পাড়া সরকারি প্রাইমারি স্কুল, স্লোবের মোতালেব হাওলাদার বাড়ির হাফেজিয়া মাদ্রসাসহ বহু প্রতিষ্ঠান। এ সময় মমতাজ বেগম নামে একজন বলেন, ‘গাঙে আগেও ভাঙতে দেখছি, বাইস্যায় (বর্ষায়) একটু বেশি ভাঙে। তবে এরহম ভাঙতে আর দেহি নাই।’ মমতাজ, জাহানারা ও হান্নান হাওলাদারের মতো আরো অনেকে জানান, তেঁতুলিয়ার ভাঙন কবলিত এলাকার লোকজনের মধ্যে সবসময় আতঙ্ক বিরাজ করছে। র্দূদশার সীমা-পরিসীমা নেই অনেকেরই। জিও ব্যাগ (বালুর বস্তা) ফেলেও তেঁতুলিয়ার অব্যহত ভাঙন রোধ হচ্ছে না। গত বছর ১৮ মে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী কর্নেল (অব:) জাহিদ ফারুক শামিমের পদির্শণের পর ধুলিয়ার খাল থেকে বাজার এলাকায় তিন হাজার ব্যাগ (জিও ব্যাগ) বালুর বস্তা ফেলা হলেও ¯্রােতে তা টেকেনি। ক্ষতিগ্রস্তদের জীবনমান উন্নয়নে মন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতির কথা উল্লেখ করে পরিবেশ ও মানব বিপর্যয় ঠেকাতে ভাঙন রোধে টেকসই প্রকল্প গ্রহনের দাবি জানান স্থানীয় এসব লোকজন।
এদিকে ধানদী গ্রামের আলামিন, ভানু বিবি, মজিরন ও আমেনা বেগম নদী ভাঙনে সব হারিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। একই গ্রামের আলামিন খান জানান, তিনবার বাড়ি গেছে তেঁতুলিয়ার পেটে। নিমদী গ্রামের আমির হোসেন জানান, ফসলী জমি ছিল, মৌসুম এলেই ধানে ভরে যেত গোলা। গোয়ালে গরু-মহিষের কমতি ছিল না। দু’দফা বাড়ি ভেঙে যাওয়ায় নিরুপায় হয়ে আশ্রয় নিয়েছেন পাশের কেশবপুর ইউপির ভরিপাশা গ্রামে নানাবাড়িতে। ধানদী গ্রামের মোমেলা বেগম বলেন, ‘জমিজমা ভেঙে যাওয়া পরিবারগুলো খাজনা পরিশোধ না করায় নদীর অপর পাড়ে চর জাগলেও তাতে ক্ষতিগ্রস্থদের অধিকার প্রতিষ্ঠা হয়নি। জেগে ওঠা চরে ভূমিহীন লোকদের বন্দোবস্ত পাওয়ার কথা থাকলেও প্রকৃত ভূমিহীনরা বঞ্চিত হচ্ছেন। অপর দিকে প্রভাবশালীরা কর্তৃপক্ষের হাতে মোটা উসূল ধরিয়ে ভূমিহীন কার্ডহোল্ডার হয়েছেন। জোর করে কেউ নিজ দখলে রেখেছে জেগে ওঠা চরের জমি।’ তিনি জানান, তেঁতুলিয়া নদীর ভাঙন থেকে ধুলিয়াসহ নাজিরপুর ইউনিয়নের নিমদী, ধানদী, ডালিমা, কচুয়া ও তাঁতেরকাঠী এলাকা রক্ষায় টেকসই প্রকল্প গ্রহনের দাবিতে দীর্ঘদিন থেকে নদীপাড়ে মানববন্ধনসহ নানা কর্মসূচী পালন করেছেন স্থানীয়রা। ইতিমধ্যে নিমদী সরকারি প্রাইমারি স্কুল রক্ষায় মাত্র ২০০ মিটারে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা হলেও অরক্ষিত পড়ে আছে ভাঙন কবলিত বিশাল এলাকা। ওই জিও টিকছে না ¯্রােতের তোরে। স্থানীয় ‘সেভ দি বার্ড এ্যান্ড বি’ নামে প্রাণ-প্রকৃতি ও প্রতিবেশ বিষয়ক সংগঠনের পরিচালনা পরিষদের একজন মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘বৈশ্বয়িক আবহাওয়ার পরিবর্তণ, নদী শাসন, অপরিকল্পিত ড্রেজিং, ব্রিজ, কালবার্ড ও স্লুইজগেট নির্মাণ, প্রভাবশালীদের স্লুইজগেট দখল এবং ঘনফাসের অবৈধ বাঁধা জালের মতো কারণে নদীর ¯্রােতের গতিপথ পরিবর্তণ হয়ে ভাঙছে ধুলিয়া, মঠবাড়িয়া, নিমদী, ধানদী, বড়ডালিমা, চরব্যারেট, চর রায়সাহেব ও চরওয়াডেলের মতো এলাকা। বিরুপ আবহাওয়া আর মানবসৃষ্ঠ এসব কারণে নদীর দু’কুল যেমন ভাঙছে তেমনি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে তেঁতুলিয়ার মৎস্য সম্পদও। এভাবে চলতে থাকলে বাউফলের মানচিত্র থেকে অচিরেই নিশ্চিহ্ন হবে নদী পাড়ের বিশাল এলাকা।’ নদী ভাঙ্গন রোধে টেকসই প্রকল্প গ্রহনেরও দাবী জানান তিনি।
আর খাদ্য সংকট দেখা দেবে না। আমরা দূভিক্ষ মহামারীর মুখামুখি হব না-শ.ম রেজাউল করিম
নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রালয়ের মন্ত্রী শ.ম রেজাউল করিম বলেছেন, আমাদের আর খাদ্য সংকট দেখা দেবে না। আমরা দূভিক্ষ মহামারীর মুখামুখি হব না। এই মহামারী করোনাকালীন সময়ে কোন মানুষকে লঙ্গর খানায় যেতে হয়নি। প্রধানমন্ত্রী যেকোন সমস্যা মোকাবেলা করার ক্ষমতা রাখেন। তাই তিনি আমাদের সকলকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠিয়ে দলমত উর্ধ্বে থেকে সকল মানুষকে সহযোগীতার নির্দেশ দিয়েছেন এক্ষেত্রে তিনি বিএনপি,জামাত আওয়ামীলীগ বিবেচনায় আনেন নি তিনি মানুষের বিবেচনায় এনে বলেছেন এরা আমার দেশের মানুষ। সামনে করোনার পর অনেক সমস্যা আছে সেকথা মাথায় রেখে শেখ হাসিনার সরকার আগে থেকেই প্রস্তুতি গ্রহন করার কাজ শুরু করেছে। তিনি আরো বলেন,আমি গণপূর্ত মন্ত্রী থাকাকালিন সময়ে অনেক প্রতিষ্ঠানকে দূর্নীতির অভিযোগে ব্লাক লিষ্টের তালিকা করেছি। আমি জানি আমাদের প্রভাবশালী বিত্তবানরা দূর্নীতির সাথে জড়িত আমি নিজের বিবেককে নষ্ট করে অপরাধকে প্রশ্রয় দেই না। আমি বালিশ কর্মকান্ড দূর্নীতির সাথে জড়িত এধরনের ৩২জনের বিরুদ্ধে দুদকের কাছে প্রেরন করেছি। তিনি এসময় আরো বলেন আপনারা যারা মফস্বলে সংবাদ পত্রে কাজ করেন তারা অনেকের মন রক্ষা করা সহ অনেক প্রতিকুলতা মোকাবেলা করেই কাজ করতে হয় তা আমি জানি।
সাংবাদিকতা করতে গিয়ে হয়রানীর শিকার হচ্ছে আমি সেগুলোকে সমর্থন করি না। আপনারা আমাকেত নিয়ে লেখেন কিন্তু আমাকে আত্বপক্ষ সমর্থন করার সুযোগ দিতে হবে।
বৃহস্পতিবার (৩০ই) জুলাই সকাল সাড়ে ১১ টায় বরিশাল সার্কিট হাউজের ধানসিঁড়ি মিলনায়তন সভা কক্ষে করোনাকালীন পরিস্থিতিতে বরিশাল বিভাগের মূল ধারার সাংবাদিকদে মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র আর্থিক সহায়তার চেক বিতরন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন। বরিশাল সাংবাদিক ইউনিয়ন (জেইউবি)’র সিনিয়র নির্বাহী সদস্য শুশান্ত ঘোষের সভাপতিত্বে চেক বিতরন অনুষ্ঠানে এসময় বিষেশ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাহী পরিষদ সদস্য শেখ মামুনুর রশীদ, সাংবাদিক শ্রমিক কর্মচারি ঐক্য পরিষদ সদস্য-সচিব মতিউর রহমান তালুকদার,শহীদ আঃ রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেস ক্লাব সভাপতি মানবেন্দ ব্যাটবল, সাবেক সভাপতি এস এম ইবাল। এছাড়া অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ঝালকাঠী প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক আক্কাস সিকদার, বরগুনা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক ফেরদৌস খান ইমন ও পিরোজপুর প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক ফসিউল ইসলাম বাচ্চু প্রমুখ। প্রধান অতিথি শ.ম রেজাউল করিম আরো বলেন,স্বপ্নকে যিনি বাস্তবায়ন করে তিনি সফল মানুষ আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তা করে দেখিয়েছে। এদিকে বরিশাল প্রেস ক্লাব সভাপতি মানবেন্দ্র ব্যাটবল বলেন, আইসিটি ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপ্রচারের কারনে সংবাদ কর্মীরা যেভাবে শিকার হচ্ছে এ আইনের ৮টি ধারা সংশোধন করার জন্য জন্য প্রধান অতিথির কাছে আহবান জানান। অনুষ্ঠানে বরিশাল বিভাগের বরিশাল,ঝালকাঠী,পিরোজপুর ও বরগুনা সহ ৪ জেলার ১শত ৪৮জন সাংবাদিককে আর্থিক সহায়তার চেক হস্তান্তর করেন প্রধান অতিথি মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ.ম রেজাউল করিম। এসময় অনুষ্ঠানের সাবির্ক সঞ্চলনা করেন বরিশাল সাংবাদিক ইউনিয়ন (জেইউবি) সাধারন সম্পাদক স্বপন খন্দার।
Leave a Reply